ভবিষ্যৎ আইটি লিডার হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে দ্বিতীয় ব্যাচে সরকার
তিন হাজার ২৮ জন প্রার্থীর মধ্য
থেকে অনলাইনে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে চুড়ান্তভাবে ১৯৯ জনকে নির্বাচন করেছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে
এ কথা জানা গেছে।
তারা জানান, ১৯৯ জন যুবকের মধ্যে ১০০ জনকে তাদের আইটি সংশ্লিষ্ট কাজে সক্ষমতার (আইটিইএস) জন্য
আর ৯৩ জনকে আইটি খাতে চাকরির জন্য নির্বাচন করা হয়েছে।
তাদের ফার্স্ট ট্র্যাক ফিউচার লিডার (এফটিএফএল) প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় নির্বাচিতদের তিনমাস মেয়াদি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
এলআইসিটি প্রকল্প পরিচালক মো. রেজাউল করিম বলেন, আইসিটি বিভাগের অধীন এলআইসিটি প্রকল্পের আওতায় চার হাজার যুবকের অংশ হিসেবেই এই ১৯৯ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তিনি জানান, এরই মধ্যে বিশেষজ্ঞ ও শিক্ষাবিদরা নিজেদেরকে এই প্রশিক্ষণের সাথে যুক্ত করেছেন, যা আগামি ২৮ অক্টোবর থেকে কুমিল্লার বার্ডে শুরু হবে।
তিনি আরও জানান, আইসিটি খাতে ক্রমবর্ধমান চাহিদা মিটানোর লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পরিচালিত এই প্রকল্পের আওতায় ৩৪ হাজার দক্ষ জনশক্তিকে তিন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
এই তিন ক্যাটাগরির মধ্যে- চার হাজার যুবককে ‘এফটিএফএল’ প্রশিক্ষণের আওতায় চার হাজার যুবকককে ‘ফিউচার আইটি লিডার’ হিসেবে গড়ে তোলা, ১০ হাজার যুবককে ‘টপ-আপ আইটি’ প্রশিক্ষণ এবং ২০ হাজার জনকে ‘আইটিইএস ফাউন্ডেশন’ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলে জানান রেজাউল করিম।
এ ব্যাপারে ‘ন্যাশনাল ডাটা সেন্টার’- এর পরিচালক এবং ‘এলআইসিটি’র উপপ্রকল্প পরিচালক তারিক এম. বরকতুল্লাহ বলেন, দ্রুত বর্ধনশীল তথ্যপ্রযুক্তি ও সংশ্লিষ্ট খাতে শূন্যতা পূরণের লক্ষ্যে সরকার আইটি বিশেষজ্ঞদের সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে মানসম্মত প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করেছে। তিনি জানান, ইতিমধ্যে, ‘এফটিএফএল’ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় প্রথম ব্যাচে প্রশিক্ষিত যুবকদের আইটি শিল্পে ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে চাকুরি হয়েছে।
এ ব্যাপারে ‘এলআইসিটি’ প্রকল্পের আইটি/ আইটিইএস টিম লিডার ফখরুজ জামান বলেন, ‘আইটি/ আইটিইএস’ খাতে ৩০ শতাংশ নারী পেশাজীবীর লক্ষ্যমাত্রা পূরনের জন্য এফটিএফএল প্রশিক্ষণের দ্বিতীয় ব্যাচে আরও অধিক সংখ্যক নারী প্রশিক্ষণার্থীকে নির্বাচনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। তিনি ‘সফট স্কিলস, থিঙ্কিং স্কিলস এবং বেসিক কোডিং’ ও সংশ্লিষ্ট কারিগরি দক্ষতার জন্য চার সপ্তাহব্যাপী আবাসিক প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
তারা জানান, ১৯৯ জন যুবকের মধ্যে ১০০ জনকে তাদের আইটি সংশ্লিষ্ট কাজে সক্ষমতার (আইটিইএস) জন্য
আর ৯৩ জনকে আইটি খাতে চাকরির জন্য নির্বাচন করা হয়েছে।
তাদের ফার্স্ট ট্র্যাক ফিউচার লিডার (এফটিএফএল) প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় নির্বাচিতদের তিনমাস মেয়াদি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
এলআইসিটি প্রকল্প পরিচালক মো. রেজাউল করিম বলেন, আইসিটি বিভাগের অধীন এলআইসিটি প্রকল্পের আওতায় চার হাজার যুবকের অংশ হিসেবেই এই ১৯৯ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। তিনি জানান, এরই মধ্যে বিশেষজ্ঞ ও শিক্ষাবিদরা নিজেদেরকে এই প্রশিক্ষণের সাথে যুক্ত করেছেন, যা আগামি ২৮ অক্টোবর থেকে কুমিল্লার বার্ডে শুরু হবে।
তিনি আরও জানান, আইসিটি খাতে ক্রমবর্ধমান চাহিদা মিটানোর লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পরিচালিত এই প্রকল্পের আওতায় ৩৪ হাজার দক্ষ জনশক্তিকে তিন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
এই তিন ক্যাটাগরির মধ্যে- চার হাজার যুবককে ‘এফটিএফএল’ প্রশিক্ষণের আওতায় চার হাজার যুবকককে ‘ফিউচার আইটি লিডার’ হিসেবে গড়ে তোলা, ১০ হাজার যুবককে ‘টপ-আপ আইটি’ প্রশিক্ষণ এবং ২০ হাজার জনকে ‘আইটিইএস ফাউন্ডেশন’ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলে জানান রেজাউল করিম।
এ ব্যাপারে ‘ন্যাশনাল ডাটা সেন্টার’- এর পরিচালক এবং ‘এলআইসিটি’র উপপ্রকল্প পরিচালক তারিক এম. বরকতুল্লাহ বলেন, দ্রুত বর্ধনশীল তথ্যপ্রযুক্তি ও সংশ্লিষ্ট খাতে শূন্যতা পূরণের লক্ষ্যে সরকার আইটি বিশেষজ্ঞদের সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে মানসম্মত প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করেছে। তিনি জানান, ইতিমধ্যে, ‘এফটিএফএল’ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় প্রথম ব্যাচে প্রশিক্ষিত যুবকদের আইটি শিল্পে ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে চাকুরি হয়েছে।
এ ব্যাপারে ‘এলআইসিটি’ প্রকল্পের আইটি/ আইটিইএস টিম লিডার ফখরুজ জামান বলেন, ‘আইটি/ আইটিইএস’ খাতে ৩০ শতাংশ নারী পেশাজীবীর লক্ষ্যমাত্রা পূরনের জন্য এফটিএফএল প্রশিক্ষণের দ্বিতীয় ব্যাচে আরও অধিক সংখ্যক নারী প্রশিক্ষণার্থীকে নির্বাচনের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। তিনি ‘সফট স্কিলস, থিঙ্কিং স্কিলস এবং বেসিক কোডিং’ ও সংশ্লিষ্ট কারিগরি দক্ষতার জন্য চার সপ্তাহব্যাপী আবাসিক প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
0 comments:
Post a Comment
সম্মানিত পাঠক, আপডেটটি পড়ার পর আপনার ভালো-লাগা, মন্দ-লাগা, জিজ্ঞাসা কিংবা পরামর্শ প্রদানের জন্য দয়া করে মন্তব্য প্রদান করুন। যা আমাকে এই প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েভসাইটটি চালিয়ে যেতে অনেক উৎসাহ-অনুপ্রেরণা জাগাবে। আর পোষ্ট সংক্রান্ত যেকোন প্রশ্নের সমাধান পেতে মেইল করুন iamparves@gmail.com ঠিকানায়। আপনার একটি মন্তব্যই আমার নিকট অনেক মূল্যবান। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।